আঙ্গুর  পার্পেল
                    
                
                
                    
                        
                            
                                - 
                                    
জাত এর নামঃ
                                    পার্পেল
                                 
                                - 
                                    
আঞ্চলিক নামঃ
                                    
                                 
                                - 
                                    
অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ
                                    
                                 
                                - 
                                    
জীবনকালঃ
                                    ০ দিন
                                 
                                - 
                                    
সিরিজ সংখ্যাঃ
                                    
                                 
                                - 
                                    
উৎপাদন ( সেচ সহ ) / প্রতি হেক্টরঃ
                                    ০ কেজি
                                 
                                - 
                                    
উৎপাদন ( সেচ ছাড়া ) / প্রতি হেক্টরঃ
                                    ০ কেজি
                                 
                                
                            
                         
                     
                    
                 
                
                    
                        - 
                            
জাত এর বৈশিষ্টঃ
                            
                                                                                        
                                                                            - ১। আঙ্গুরের বিবিন্ন ধরণের প্রচুর জাত রয়েছে। এসব জাতের মধ্যে উন্নতমানের হলো থম্পসন (বীজশূন্য), পুসা (বীজশূন্য), বিউটি (বীজশূন্য), পারলটে, আনার-ই-শাহী, চিমা সাহেবি, কালি সাহেবি (কালো), ভোকাবি, খলিলি, আর্লি মাস্কাট, হোয়াইট মালাগা (থাই) ইত্যাদি। বাংলাদশেরে আবহাওয়ার উপযোগী জাতরে নাম ‘পার্পেল’।
 
                                                                    
                                                                
                         
                        - 
                            
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
                            
                            
                                                                    - 
                                        ১ । আঙ্গুর চাষে মাটি নির্বাচন
                                        : আঙ্গুর চাষরে জন্য মাটি হতে হবে দো-আঁশযুক্ত লালমাটি জৈবিক সার সমৃদ্ধ কাঁকর জাতীয় মাটি এবং পাহাড়রে পাললিক মাটি
                                    
 
                                                                    - 
                                        ২ । আঙ্গুর চাষে জমি তৈরি
                                        : আঙ্গুর চাষে জমি তৈরি
জমি তৈরি করতে হবে ভালভাবে ৩-৪টি চাষ ও মই দিয়ে এসময় জমির মাটি ঝুরঝুরে করে দিতে হবে। তারপর ৭০ X ৭০ X ৭০ সে.মি মাপের র্গত করে তাতে ৪০ কেজি গোবর, ৪০০ গ্রাম পটাশ, ৫০০ গ্রাম ফসফটে এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া গর্তের মাটির সাথে মিশিয়ে ১০/১৫ দিন রেখে দিতে হবে যেন সারগুলো ভালোভাবে মাটির সাথে মিশে যায়। তারপর সংগৃহীত চারা গোড়ার মাটির বলসহ র্গতে রোপন করে একটি কাঠি গেড়ে সোজা হয়ে ওঠার সুযোগ করে দিতে হবে এবং হালকা পানি সেচ দিতে হবে
                                    
 
                                                                    - 
                                        ৩ । আঙ্গুর চাষের সময়
                                        : আমাদের দেশে আঙ্গুর চারা লাগানোর উপযুক্ত সময় র্মাচ-এপ্রিল মাস।
                                    
 
                                                                    - 
                                        ৪ । আঙ্গুর চাষে সার প্রয়োগ
                                        : রোপণের ১ মাসের মধ্যে গাছ যদি সতেজ না হয় তাহলে গোড়ার মাটি আলগা করে তাতে ৫ গ্রাম ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে। ১-৩ বছরের প্রতিটি গাছে বছরে ১০ কেজি গোবর, ৪০০ গ্রাম পটাশ, ৫০০ গ্রাম ফসফেট এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া সার দেওয়া উত্তম। পটাশ সার ব্যবহারে আঙ্গুর মিষ্টি হয় এবং রোগ বালাইয়ের উপদ্রব কম হয়। গাছ বেড়ে ওঠার জন্য গাছের গোড়ায় শক্ত কাঠি দিতে হবে এবং মাচার ব্যবস্থা করতে হবে। সেখানে আঙ্গুরের শাখা-প্রশাখা ছড়াবে।
                                    
 
                                                                    - 
                                        ৫ । গাছরে কান্ড ছাঁটাই
                                        : প্রথম ছাঁটাই
মাচায় কান্ড ওঠার ৩৫/৪৫ সে.মি. পর প্রধান কাণ্ডের শীর্ষদেশ কেটে দিতে হবে যাতে ঐ কাণ্ডের দুই দিক থকেে দুটি করে চারটি শাখা গজায়।
দ্বিতীয় ছাঁটাই
গজানো চারটি শাখা বড় হয়ে ১৫-২০ দিনের মাথায় ৪৫/৬০ সে.মি. লম্বা হবে তখন ৪টি র্শীষদেশ কেটে দিতে হবে যেখান থেকে আরও পূর্বের ন্যায় দুটি করে ১৬টি প্রশাখা গজাবে।
তৃতীয় ছাঁটাই
এই ১৬টি প্রশাখা ১৫/২০ দিনের মাথায় ৪৫/৬০ সে.মি. লম্বা হবে তখন আবার এদের র্শীষদেশ  কেটে দিতে হবে যাতে প্রতিটি প্রশাখার দুই দিক থকেে দুটি করে ৪টি নতুন শাখা এবং এমনভিাবে ১৬টি শাখা থেকে সর্বমোট ৬৪টি শাখা গজাবে। অবশ্য সর্বক্ষেত্রেই যে ৬৪টি শাখা  গজাবে এমন কোনো কথা নেই। এই শাখার মধ্যেই প্রথমে ফুল এবং পরে এই ফুল মটর দানার  মত আকার ধারণ করে আঙ্গুর ফলে রূপান্তরিত হবে।